ঢাকা ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

ডিবি থেকে বিদায় বেলায় যা বলে গেলেন হারুন

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০১:০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪
  • ৩০৫৯ বার পড়া হয়েছে

জসিম উদ্দিনঃ কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যারা অগ্নিসংযোগ, হামলা-ভাঙচুর ও মেট্রোরেলে হামলা চালিয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) হারুন অর রশিদ। এছাড়া দায়িত্ব পালনকালে গোয়েন্দা বিভাগ বা ডিবিতে কীভাবে কাজ করেছেন, কী অবদান রেখেছেন সে ব্যাপারেও তিনি কথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে বিদায়ী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিবি থেকে ডিএমপি’র ক্রাইম (অপারেশন্স) বিভাগে বদলি হওয়া হারুন বলেন, অনেক বড় বড় ঘটনা, গুরুত্বপূর্ণ মামলা ডিবিতে আমরা তদন্ত করেছি। আমরা তদন্ত করে তথ্য-প্রমাণের মাধ্যমে মামলার ক্লু বের করেছি। কোনও নিরীহ মানুষকে আমরা গ্রেফতার করিনি। আর কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তিকে আমরা ছাড় দেইনি। তেমনিভাবে আমরা মনে করি, কোটা আন্দোলন ঘিরে যেসব মামলা হয়েছে, সেখানে যারা নির্দেশদাতা তাদের আমরা গ্রেফতার করবো। যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, অগ্নিসংযোগ করেছে, বিভিন্ন জায়গায় আগুন-ভাঙচুর করেছে, মেট্রোরেলে হামলা চালিয়েছে, তারা যেখানেই থাকুক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।
হারুন বলেন, আমি সাধারণ মানুষের কাছে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) আস্থার জায়গা তৈরি করেছি।

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মানুষ জানে কারও কোনও সমস্যা হলে ডিবিতে গেলে সমস্যার সমাধান হতে পারে। এই মনে করে অসংখ্য মানুষ আমাদের কাছে আসে। আমরা চেষ্টাও করেছি তাদের কাজগুলো সুন্দরভাবে করে দেওয়ায়। যার কারণে সাধারণ মানুষ ডিবির নামটা জানে। আমি মনে করি আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে আরেকটা জায়গায় পদায়ন করেছে। বিস্তৃত কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মানুষের শেষ ভরসাস্থল হচ্ছে থানা। থানা যেন মানুষকে সেবা দিতে পারে। আমি চেষ্টা করবো সাধারণ মানুষ থানায় এসে যেন সেবা পায়। যেকোনও ঘটনায় থানায় জিডি করা, মামলা করা, এটা যেন করতে পারে। আমি চেষ্টা করবো থানাকে সাধারণ মানুষের আস্থার জায়গা হিসেবে তৈরি করা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

ডিবি থেকে বিদায় বেলায় যা বলে গেলেন হারুন

আপডেট সময় : ০১:০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪

জসিম উদ্দিনঃ কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যারা অগ্নিসংযোগ, হামলা-ভাঙচুর ও মেট্রোরেলে হামলা চালিয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) হারুন অর রশিদ। এছাড়া দায়িত্ব পালনকালে গোয়েন্দা বিভাগ বা ডিবিতে কীভাবে কাজ করেছেন, কী অবদান রেখেছেন সে ব্যাপারেও তিনি কথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে বিদায়ী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিবি থেকে ডিএমপি’র ক্রাইম (অপারেশন্স) বিভাগে বদলি হওয়া হারুন বলেন, অনেক বড় বড় ঘটনা, গুরুত্বপূর্ণ মামলা ডিবিতে আমরা তদন্ত করেছি। আমরা তদন্ত করে তথ্য-প্রমাণের মাধ্যমে মামলার ক্লু বের করেছি। কোনও নিরীহ মানুষকে আমরা গ্রেফতার করিনি। আর কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তিকে আমরা ছাড় দেইনি। তেমনিভাবে আমরা মনে করি, কোটা আন্দোলন ঘিরে যেসব মামলা হয়েছে, সেখানে যারা নির্দেশদাতা তাদের আমরা গ্রেফতার করবো। যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, অগ্নিসংযোগ করেছে, বিভিন্ন জায়গায় আগুন-ভাঙচুর করেছে, মেট্রোরেলে হামলা চালিয়েছে, তারা যেখানেই থাকুক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।
হারুন বলেন, আমি সাধারণ মানুষের কাছে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) আস্থার জায়গা তৈরি করেছি।

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মানুষ জানে কারও কোনও সমস্যা হলে ডিবিতে গেলে সমস্যার সমাধান হতে পারে। এই মনে করে অসংখ্য মানুষ আমাদের কাছে আসে। আমরা চেষ্টাও করেছি তাদের কাজগুলো সুন্দরভাবে করে দেওয়ায়। যার কারণে সাধারণ মানুষ ডিবির নামটা জানে। আমি মনে করি আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে আরেকটা জায়গায় পদায়ন করেছে। বিস্তৃত কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মানুষের শেষ ভরসাস্থল হচ্ছে থানা। থানা যেন মানুষকে সেবা দিতে পারে। আমি চেষ্টা করবো সাধারণ মানুষ থানায় এসে যেন সেবা পায়। যেকোনও ঘটনায় থানায় জিডি করা, মামলা করা, এটা যেন করতে পারে। আমি চেষ্টা করবো থানাকে সাধারণ মানুষের আস্থার জায়গা হিসেবে তৈরি করা।