ঢাকা ০৮:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

কক্সবাজারে ডিসেম্বরেই সাগর ছুঁয়ে নামবে বিমান

  • আপডেট সময় : ০৮:১৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
  • ৩০৮৪ বার পড়া হয়েছে

কপিল উদ্দিন কক্সবাজার

দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রানওয়ে হতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দরে। রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ প্রায় ৯৫ শতাংশ শেষ। সমুদ্রগর্ভে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে সুদীর্ঘ রানওয়ে। আগামী ডিসেম্বরে সাগরের নীল জল ছুঁয়ে রানওয়েতে নামবে উড়োজাহাজ।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান বলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরের দ্বিতীয় লেয়ারের কার্পেটিংয়ের কাজ বাকি আছে এখনো। তবে সমুদ্রবক্ষে রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ শেষ। বর্ষা মৌসুম শেষে শীত এলে কার্পেটিং কাজ করা হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে।

তিনি আরও বলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরের ৯ হাজার ফুটের এই রানওয়েকে ১০ হাজার ৭০০ ফুটে উন্নীত করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৭০০ ফুট থাকছে সমুদ্রবক্ষে। সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে এই রানওয়েতে ওঠানামা করবে উড়োজাহাজ। এরই মধ্যে সাগরগর্ভে দৃশ্যমান সুদীর্ঘ রানওয়ে। রানওয়ে সম্প্রসারণের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শেষ হবে। রানওয়ে পরিষেবা চালু হলে বোয়িং ৭৭৭ এবং বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় উড়োজাহাজগুলো কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করতে সক্ষম হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

কক্সবাজারে ডিসেম্বরেই সাগর ছুঁয়ে নামবে বিমান

আপডেট সময় : ০৮:১৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪

কপিল উদ্দিন কক্সবাজার

দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রানওয়ে হতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দরে। রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ প্রায় ৯৫ শতাংশ শেষ। সমুদ্রগর্ভে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে সুদীর্ঘ রানওয়ে। আগামী ডিসেম্বরে সাগরের নীল জল ছুঁয়ে রানওয়েতে নামবে উড়োজাহাজ।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান বলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরের দ্বিতীয় লেয়ারের কার্পেটিংয়ের কাজ বাকি আছে এখনো। তবে সমুদ্রবক্ষে রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ শেষ। বর্ষা মৌসুম শেষে শীত এলে কার্পেটিং কাজ করা হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে।

তিনি আরও বলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরের ৯ হাজার ফুটের এই রানওয়েকে ১০ হাজার ৭০০ ফুটে উন্নীত করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৭০০ ফুট থাকছে সমুদ্রবক্ষে। সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে এই রানওয়েতে ওঠানামা করবে উড়োজাহাজ। এরই মধ্যে সাগরগর্ভে দৃশ্যমান সুদীর্ঘ রানওয়ে। রানওয়ে সম্প্রসারণের অগ্রগতি ৯৫ শতাংশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শেষ হবে। রানওয়ে পরিষেবা চালু হলে বোয়িং ৭৭৭ এবং বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় উড়োজাহাজগুলো কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করতে সক্ষম হবে।