ঢাকা ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

চট্টগ্রাম চকবাজার থানা এলাকায় চাঁদাবাজির মহোৎসবের নেপথ্যে নায়ক থানার অবৈধ ক্যাশিয়ার

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ১১:৪২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৩৩৫০ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বন্দর  নগরীর চকবাজার এলাকার কে,বি আমান আলী রোড একটি ব্যস্ততম সড়ক। এই সড়কের আশে পাশে বসেছে হতদরিদ্র পরিবারের কিছু অসহায় ভাসমান দোকানদার। এরাই মূলত চাঁদাবাজদের মূল টার্গেট। পাশাপাশি যুবলীগেল নাম ভাঙ্গিয়ে চলা কথিত নেতার ক্ষমতায় চলছে ওপেন চাঁদাবাজির রমরমা বাণিজ্য। আর এই সব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্যে, ভোগান্তিতে সাধারণ পথচারীরা ও স্কুল কলেজ গামী ছেলে মেয়েরা। বছর দুই আগে পলিশের ট্রাফিক কে মারধর করার পর মাহিন্দ্র চাঁদাবাজি বন্ধ হলেও নতুন প্রকল্প হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা কে। আর এই সিন্ডিকেটের মূল নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কয়েকজন একাধিক অপরাধের সাথে জড়িত চাঁদাবাজদের সিন্ডিকেট। ইতিপূর্বে প্রশাসনের হাতে গ্রেফতার হলেও জামিনে বের হয়ে ফের একই অবৈধ চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পরছে এরা। নিয়মিত থানার অবৈধ ক্যাশিয়ারের শেল্টারে ফুলতলার মোড়ে ওয়াবিলের নামে আদায় করছে হাজার হাজার টাকা। এ যেন রসমালাই এর বাড়ীতে সন্দেশ এর নিমন্ত্রণ।

বন্দর নগরী চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ, ব্যস্ততম ও জনবহুল এলাকা চকবাজার। আর এই চকবাজার থানার আশেপাশে ১০ গজের ভিতরেই মুল সড়কে অবৈধ ভাসমান দোকানপাট ও বিদ্যুৎ খেকো গতি দানব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অলি গলি পেরিয়ে মুল সড়কে।সকাল সন্ধ্যা এই সব অটোরিকশার দৌরাত্ম্যের কারণে সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।

ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থী সহ অফিস আদালতে যাতায়াতকারী সাধারণ পথচারীদেরকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ভাসমান দোকানদার ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালকরা জানান কখনো শ্রমিক নেতা, থানার এস আই কখনো থানার সোর্স পরিচয়ে অলি উদ্দিন হাওলাদার ও তার অবৈধ কারবারের অবৈধ নিয়োগ প্রাপ্ত থানা পুলিশের ক্যাশিয়ার পরিচয়ে ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করে মামুন নামের একজন।প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা চাঁদা আদায় করছে। যা সিন্ডিকেট এ সম্পর্কিত দালালেরা নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা করছে‌ প্রতিদিন। বিভিন্ন সুত্রের তথ্য উপাত্ত হতে জানা যায় অলি উদ্দিন হাওলাদার এই চাঁদা আদায় আদায়ের লক্ষ্যে নিজেকে পরিচয় দেন চকবাজার থানা, বাকলিয়া থানা আকবর শাহ থানা এবং পাহাড়তলী থানার ক্যাশিয়ার হিসেবে।

সরকারিভাবে প্রশাসনের পদ পদবিধারী না হলেও নিজেকে থানার অবৈধ ক্যাশিয়ার বলে পরিচয় দিয়ে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা এসব থানার আশেপাশের ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা থেকে। প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে বর্তমানে এই অবৈধ আয়ে সে গাড়ি-বাড়ি ও ফ্লাট এর মালিক। দীর্ঘদিন যাবত চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার এলাকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা হতে দৈনিক প্রতিটি রিক্সা হতে ২০০ টাকা করে থানার নামে আদায় করেন।

এই কাজটি পরিচালনা করছেন তার সহযোগী সোর্স মামুন, রুবেল ও সোহেল। ইতিপূর্বে চকবাজার থানায় টমটমের চাঁদাবাজি মামলায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া এস,এম সামাদ এই চাঁদা বাণিজ্যের অন্যতম নায়ক বলে জানা যায় । লাইন ম্যানের দায়িত্বে আছে জুয়েল শুক্কুর, সানী সহ একাধিক ব্যক্তি। বিশেষ সুত্রে আরো জানা যায় এই চাঁদাবাজির টাকার একটি বড় অংশের ভাগ যায় কিশোর গ্যাং এর নেতা এস,এম সামাদের কাছে।বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে গেলে সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দেয়া হয় কিশোর গ্যাংয়ের নেতা এস,এম সামাদ এর অনুসারিদের তরফ হতে।

অনুসন্ধানে ক্যাশিয়ার অলির আকবর শাহ থানা এলাকা, পাহাড়তলী থানা এলাকা এবং চকবাজার থানা এলাকার অন্ধকার জগতের ভয়াবহ তথ্য উঠে আসে এই চাঁদাবাজ অলি ও মামুনের বিরুদ্ধে। মামুন মাঝে মধ্যে নিজেকে চকবাজার সোর্স ,থানার এস,আই পরিচয় দিয়ে থাকেন সাধারণ ফুটপাতে বসা ভাসমান দোকানিদের। দীর্ঘদিন যাবত চকবাজার থানার ক্যাশিয়ার পরিচয় দেয়া অলিকে কখনোই আইনের আওতায় আনা হয় না।

একাধিক প্রমাণ থাকার পরেও এই অবৈধ ক্যাশিয়ার এবং চাঁদাবাজদের কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না বিষয়টি এক অজানা রহস্যের সৃষ্টি করেছে জনমনে। অপরদিকে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় ১৭ নং ওয়ার্ড চকবাজার ফুলতলা সড়কের উভয় পাশে খালের বর্জ্য অপসারণ ও ব্রিজের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় সরু সড়কে ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্যে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছোট বড় শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছে। শিক্ষার্থী ও সাধারণ পথচারীরা জিম্মি হয়ে আছে বেপরোয়া গতির এই সব অটোরিক্সার কাছে।

প্রতিদিন এভাবে ঝুঁকি নিয়ে সরু সড়কে চলাচল করছে হাজারো মানুষ।অথচ বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতগুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এই সড়কে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ থানার আশেপাশের এই সব অনিয়মের বিষয়টির উপর প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সুদৃষ্টি দিবেন এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

চট্টগ্রাম চকবাজার থানা এলাকায় চাঁদাবাজির মহোৎসবের নেপথ্যে নায়ক থানার অবৈধ ক্যাশিয়ার

আপডেট সময় : ১১:৪২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বন্দর  নগরীর চকবাজার এলাকার কে,বি আমান আলী রোড একটি ব্যস্ততম সড়ক। এই সড়কের আশে পাশে বসেছে হতদরিদ্র পরিবারের কিছু অসহায় ভাসমান দোকানদার। এরাই মূলত চাঁদাবাজদের মূল টার্গেট। পাশাপাশি যুবলীগেল নাম ভাঙ্গিয়ে চলা কথিত নেতার ক্ষমতায় চলছে ওপেন চাঁদাবাজির রমরমা বাণিজ্য। আর এই সব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্যে, ভোগান্তিতে সাধারণ পথচারীরা ও স্কুল কলেজ গামী ছেলে মেয়েরা। বছর দুই আগে পলিশের ট্রাফিক কে মারধর করার পর মাহিন্দ্র চাঁদাবাজি বন্ধ হলেও নতুন প্রকল্প হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা কে। আর এই সিন্ডিকেটের মূল নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কয়েকজন একাধিক অপরাধের সাথে জড়িত চাঁদাবাজদের সিন্ডিকেট। ইতিপূর্বে প্রশাসনের হাতে গ্রেফতার হলেও জামিনে বের হয়ে ফের একই অবৈধ চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পরছে এরা। নিয়মিত থানার অবৈধ ক্যাশিয়ারের শেল্টারে ফুলতলার মোড়ে ওয়াবিলের নামে আদায় করছে হাজার হাজার টাকা। এ যেন রসমালাই এর বাড়ীতে সন্দেশ এর নিমন্ত্রণ।

বন্দর নগরী চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ, ব্যস্ততম ও জনবহুল এলাকা চকবাজার। আর এই চকবাজার থানার আশেপাশে ১০ গজের ভিতরেই মুল সড়কে অবৈধ ভাসমান দোকানপাট ও বিদ্যুৎ খেকো গতি দানব ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অলি গলি পেরিয়ে মুল সড়কে।সকাল সন্ধ্যা এই সব অটোরিকশার দৌরাত্ম্যের কারণে সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।

ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থী সহ অফিস আদালতে যাতায়াতকারী সাধারণ পথচারীদেরকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ভাসমান দোকানদার ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালকরা জানান কখনো শ্রমিক নেতা, থানার এস আই কখনো থানার সোর্স পরিচয়ে অলি উদ্দিন হাওলাদার ও তার অবৈধ কারবারের অবৈধ নিয়োগ প্রাপ্ত থানা পুলিশের ক্যাশিয়ার পরিচয়ে ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করে মামুন নামের একজন।প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা চাঁদা আদায় করছে। যা সিন্ডিকেট এ সম্পর্কিত দালালেরা নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা করছে‌ প্রতিদিন। বিভিন্ন সুত্রের তথ্য উপাত্ত হতে জানা যায় অলি উদ্দিন হাওলাদার এই চাঁদা আদায় আদায়ের লক্ষ্যে নিজেকে পরিচয় দেন চকবাজার থানা, বাকলিয়া থানা আকবর শাহ থানা এবং পাহাড়তলী থানার ক্যাশিয়ার হিসেবে।

সরকারিভাবে প্রশাসনের পদ পদবিধারী না হলেও নিজেকে থানার অবৈধ ক্যাশিয়ার বলে পরিচয় দিয়ে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা এসব থানার আশেপাশের ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা থেকে। প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে বর্তমানে এই অবৈধ আয়ে সে গাড়ি-বাড়ি ও ফ্লাট এর মালিক। দীর্ঘদিন যাবত চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার এলাকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা হতে দৈনিক প্রতিটি রিক্সা হতে ২০০ টাকা করে থানার নামে আদায় করেন।

এই কাজটি পরিচালনা করছেন তার সহযোগী সোর্স মামুন, রুবেল ও সোহেল। ইতিপূর্বে চকবাজার থানায় টমটমের চাঁদাবাজি মামলায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া এস,এম সামাদ এই চাঁদা বাণিজ্যের অন্যতম নায়ক বলে জানা যায় । লাইন ম্যানের দায়িত্বে আছে জুয়েল শুক্কুর, সানী সহ একাধিক ব্যক্তি। বিশেষ সুত্রে আরো জানা যায় এই চাঁদাবাজির টাকার একটি বড় অংশের ভাগ যায় কিশোর গ্যাং এর নেতা এস,এম সামাদের কাছে।বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে গেলে সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দেয়া হয় কিশোর গ্যাংয়ের নেতা এস,এম সামাদ এর অনুসারিদের তরফ হতে।

অনুসন্ধানে ক্যাশিয়ার অলির আকবর শাহ থানা এলাকা, পাহাড়তলী থানা এলাকা এবং চকবাজার থানা এলাকার অন্ধকার জগতের ভয়াবহ তথ্য উঠে আসে এই চাঁদাবাজ অলি ও মামুনের বিরুদ্ধে। মামুন মাঝে মধ্যে নিজেকে চকবাজার সোর্স ,থানার এস,আই পরিচয় দিয়ে থাকেন সাধারণ ফুটপাতে বসা ভাসমান দোকানিদের। দীর্ঘদিন যাবত চকবাজার থানার ক্যাশিয়ার পরিচয় দেয়া অলিকে কখনোই আইনের আওতায় আনা হয় না।

একাধিক প্রমাণ থাকার পরেও এই অবৈধ ক্যাশিয়ার এবং চাঁদাবাজদের কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না বিষয়টি এক অজানা রহস্যের সৃষ্টি করেছে জনমনে। অপরদিকে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় ১৭ নং ওয়ার্ড চকবাজার ফুলতলা সড়কের উভয় পাশে খালের বর্জ্য অপসারণ ও ব্রিজের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় সরু সড়কে ভাসমান দোকানপাট ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্যে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছোট বড় শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছে। শিক্ষার্থী ও সাধারণ পথচারীরা জিম্মি হয়ে আছে বেপরোয়া গতির এই সব অটোরিক্সার কাছে।

প্রতিদিন এভাবে ঝুঁকি নিয়ে সরু সড়কে চলাচল করছে হাজারো মানুষ।অথচ বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতগুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে এই সড়কে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ থানার আশেপাশের এই সব অনিয়মের বিষয়টির উপর প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সুদৃষ্টি দিবেন এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের