ঢাকা ০৩:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

দালাদের দৌরাত্ম্য কমাতে ভোগান্তি কমছে পাসপোর্ট অফিসের সেবা গ্রহীতাদের

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০১:২৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
  • ৩৩২১ বার পড়া হয়েছে

রাজধানী বাসীর ভোগান্তি কমাতে বছিলার পর এবার আফতাব নগরে নতুন একটি শাখা চালু করতে যাচ্ছে পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তর। নতুন এই শাখায় রাজধানীর ৯টি থানার বাসিন্দারা সেবা নিতে পারবেন।

রোববার থেকে আফতাব নগরের এফ ব্লকের ২ নম্বর সেক্টরের একটি ৪ তলা ভবনে শাখার কার্যক্রম শুরু হবে। শাখাটির নাম দেয়া হয়েছে ‘আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা পূর্ব। ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের চাপ কমাতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সরকারি এক খুদে বার্তায় জানানো হয়েছে, মুগদা, সবুজবাগ, শাহজাহানপুর, খিলগাঁও, রামপুরা, মতিঝিল, পল্টন, বাড্ডা, হাতিরঝিল থানার ই-পাসপোর্ট সেবা আগামী ৭ মে থেকে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা পূর্ব (আফতাবনগর) হতে দেওয়া হবে।

নতুন এ শাখায় প্রতিদিন ৫০০-৬০০ জন সেবা নিতে পারবেন।

এরআগে, গত মার্চে মোহাম্মদপুরের বছিলায় আরও একটি শাখা ‘পাসপোর্ট অফিস ঢাকা পশ্চিম’ কার্যক্রম শুরু করে। এই শাখায় ই-পাসপোর্ট সেবা নিতে পারছেন ধামরাই, মোহাম্মদপুর, আদাবর, দারুস সালাম, শাহ আলী, হাজারীবাগ ও নিউ মার্কেট থানার বাসিন্দারা।

মানুষের চাপ ও ভোগান্তি কমাতে আঞ্চলিক শাখা গুলো চালু করে ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস।জনবল এবং জায়গা সংকটের কারণে সেবাপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমাতে এই উদ্দ্যোগ ।এদিকে ই-পাসপোর্ট হওয়াতে দিনে দিনে দালালদের দৌরাত্ম্য কমে আসছে বলে জানান সেবা প্রার্থী অনেকে। আগের মতো দীর্ঘ লাইনে দাডিয়ে থাকতে হয়নি বলেও জানান অনেকে।প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় সেবা দেয়ার কাজ। ফলে দ্রুত কাজ করে নিতে ভোর থেকে এখানেও এসে লাইনে দাঁড়াতে হয় না।দ্রুত কাজ শেষ করে বাসায় ফিরা যায় অনেক সহজে।
পাসপোর্ট অফিসে এক কর্মকর্তা বলেন,একটা সময় দালালদের দৌরাত্ম্য ছিল, বর্তমানে সেটি একবারেই নেই। তারা এখন বাইরে নিজেদের মতো সেবাপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকে, কিন্তু আমাদের কর্মকর্তাদের সতর্ক করার পর কাজ করতে পারে না। অনেকেই শেষ পর্যন্ত টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

দালাদের দৌরাত্ম্য কমাতে ভোগান্তি কমছে পাসপোর্ট অফিসের সেবা গ্রহীতাদের

আপডেট সময় : ০১:২৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

রাজধানী বাসীর ভোগান্তি কমাতে বছিলার পর এবার আফতাব নগরে নতুন একটি শাখা চালু করতে যাচ্ছে পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তর। নতুন এই শাখায় রাজধানীর ৯টি থানার বাসিন্দারা সেবা নিতে পারবেন।

রোববার থেকে আফতাব নগরের এফ ব্লকের ২ নম্বর সেক্টরের একটি ৪ তলা ভবনে শাখার কার্যক্রম শুরু হবে। শাখাটির নাম দেয়া হয়েছে ‘আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা পূর্ব। ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের চাপ কমাতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সরকারি এক খুদে বার্তায় জানানো হয়েছে, মুগদা, সবুজবাগ, শাহজাহানপুর, খিলগাঁও, রামপুরা, মতিঝিল, পল্টন, বাড্ডা, হাতিরঝিল থানার ই-পাসপোর্ট সেবা আগামী ৭ মে থেকে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা পূর্ব (আফতাবনগর) হতে দেওয়া হবে।

নতুন এ শাখায় প্রতিদিন ৫০০-৬০০ জন সেবা নিতে পারবেন।

এরআগে, গত মার্চে মোহাম্মদপুরের বছিলায় আরও একটি শাখা ‘পাসপোর্ট অফিস ঢাকা পশ্চিম’ কার্যক্রম শুরু করে। এই শাখায় ই-পাসপোর্ট সেবা নিতে পারছেন ধামরাই, মোহাম্মদপুর, আদাবর, দারুস সালাম, শাহ আলী, হাজারীবাগ ও নিউ মার্কেট থানার বাসিন্দারা।

মানুষের চাপ ও ভোগান্তি কমাতে আঞ্চলিক শাখা গুলো চালু করে ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস।জনবল এবং জায়গা সংকটের কারণে সেবাপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমাতে এই উদ্দ্যোগ ।এদিকে ই-পাসপোর্ট হওয়াতে দিনে দিনে দালালদের দৌরাত্ম্য কমে আসছে বলে জানান সেবা প্রার্থী অনেকে। আগের মতো দীর্ঘ লাইনে দাডিয়ে থাকতে হয়নি বলেও জানান অনেকে।প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় সেবা দেয়ার কাজ। ফলে দ্রুত কাজ করে নিতে ভোর থেকে এখানেও এসে লাইনে দাঁড়াতে হয় না।দ্রুত কাজ শেষ করে বাসায় ফিরা যায় অনেক সহজে।
পাসপোর্ট অফিসে এক কর্মকর্তা বলেন,একটা সময় দালালদের দৌরাত্ম্য ছিল, বর্তমানে সেটি একবারেই নেই। তারা এখন বাইরে নিজেদের মতো সেবাপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকে, কিন্তু আমাদের কর্মকর্তাদের সতর্ক করার পর কাজ করতে পারে না। অনেকেই শেষ পর্যন্ত টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হচ্ছে।