ঢাকা ০৩:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

বিপ্লবের সুফল পেতে হলে বৈষম্য বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

  • আপডেট সময় : ০৪:০৪:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
  • ৩০৩৫ বার পড়া হয়েছে

 

রক্তাক্ত বিপ্লবের সুফল পেতে হলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা এবং সাংবাদিকসহ সকল পক্ষকে নিজেদের মধ্যে মতভেদ ভুলে ঐক্য ও সংহতি বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী

১৪ অক্টোবর (সোমবার) বিকেল ৫টায় চট্টগ্রামের চেরাগী পাহাড় মোড়ে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে’ প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বৈষম্য এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রামকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য প্রবীণ সাংবাদিক মঈনুদ্দিন কাদেরী শওকত বলেন, শহীদদের আত্মত্যাগ এবং তাঁদের অবদানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, ‘শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’

অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত ঐতিহাসিক ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ হওয়া সকলের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা ও সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক কামরুল হুদার সভাপতিত্বে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সঞ্চালক ছিলেন পরিষদের সদস্য সচিব এবিএম ইমরান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মুহাম্মদ শাহ নওয়াজ, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি জাহিদুল করিম কচি, আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন, আইএইচআরসি’র প্রেসিডেন্ট ও বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু, পটিয়া ছালেহ আহম্মদ হাসান বানু ফাউন্ডেশন’র প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডা: মুহাম্মদ শখাওয়াত হোসাইন হিরু, নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম বিভাগ’র প্রধান সমন্বয়কারী নুরুল আবচার মজুমদার স্বপন, দৈনিক ভোরের ডাকের ব্যুরোচীফ কিরন শর্মা, দৈনিক দিনকালের ব্যুরোচীফ হাসান মুকুল, চট্টগ্রাম এডিটরস ক্লাবের সহ সভাপতি এম আলী হোসেন, অধ্যক্ষ মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক খোরশেদ আলম, এনডিএম কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জনসংযোগ এবং সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মোহাম্মদ এমরান চৌধুরী, মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক হাজী নরুল হক, এডভোকেট আবদুল আজিজ, এলডিপি নেতা নুরুল আজগর চৌধুরী, স্পেশাল মনিটরিং মিশন, ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন, চেকপ্রজাতন্ত্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন’র পিচ এম্বাসেডর ও ন্যাশনাল কর্ডিনেটর লায়ন মোহাম্মদ ইলিয়াছ সিরাজী, প্রবীণ সাংবাদিক মোহাম্মদ ছগীর আহমেদ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। তাঁরা সকলেই তাঁদের বক্তব্যে শহীদদের অবদানের কথা গভীরভাবে স্মরণ করেন এবং ভবিষ্যতের প্রজন্মের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রয়োাজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্য চট্টগ্রামের সমন্বয়ক আরিয়ান লেনিন, শফিকুল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ইসলামী চিন্তক মোহাম্মদ হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল হাসান রুমী, রাজনীতিবিদ নূর মোহাম্মদ, শিক্ষক প্রতিনিধি অপর্ণা চরণ স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যাপক আব্দুল হক, খুলশী থানা মহিলা দলের সভানেত্রী মনি আক্তার, সেলিম, সাংবাদিক খোরশেদ আলম, আবু হেনা খোকন, মো: ইসমাইল (ইমন), বজলুল হক, আমিনুল হক, এডভোকেট এহসানুল হক মিলন, হাফেজ মোহাম্মদ ফরহাদ, ইমতিয়াজ ফারুকী, ফয়জুল আজাদ চৌধূরী, আমান উল্লাহ, এম আর তৌহিদ, আশরাফ উদ্দিন, মো: আমজাদ, ছরওয়ার কামাল, আজম খান, সাইফি আনোয়ার, স¤্রাট, শহীদুল ইসলাম খোকন, সোহাগ ফরহাদ, আরাফাত রনি, প্রফেসর জিয়াউল হক, রাসেল, আলাউদ্দিন সহ আরও অনেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন এডভোকেট জুনাইদ শিল্পী

অনুষ্ঠানের শেষাংশে দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন নেজাম ইসলামী পার্টি বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রব্বানী। তিনি শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেশের মঙ্গল এবং সকলের জন্য ঐক্য ও শান্তি কামনা করেন।

এই স্মরণসভা শহীদদের অবদানকে আবারও স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাঁদের আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে সমাজে বৈষম্য দূর করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানায়। শহীদদের ত্যাগ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্রিত হয়ে কাজ করার গুরুত্বও তুলে ধরা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

বিপ্লবের সুফল পেতে হলে বৈষম্য বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

আপডেট সময় : ০৪:০৪:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

 

রক্তাক্ত বিপ্লবের সুফল পেতে হলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা এবং সাংবাদিকসহ সকল পক্ষকে নিজেদের মধ্যে মতভেদ ভুলে ঐক্য ও সংহতি বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী

১৪ অক্টোবর (সোমবার) বিকেল ৫টায় চট্টগ্রামের চেরাগী পাহাড় মোড়ে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে’ প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বৈষম্য এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রামকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য প্রবীণ সাংবাদিক মঈনুদ্দিন কাদেরী শওকত বলেন, শহীদদের আত্মত্যাগ এবং তাঁদের অবদানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, ‘শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’

অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত ঐতিহাসিক ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ হওয়া সকলের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা ও সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক কামরুল হুদার সভাপতিত্বে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সঞ্চালক ছিলেন পরিষদের সদস্য সচিব এবিএম ইমরান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মুহাম্মদ শাহ নওয়াজ, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি জাহিদুল করিম কচি, আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন, আইএইচআরসি’র প্রেসিডেন্ট ও বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু, পটিয়া ছালেহ আহম্মদ হাসান বানু ফাউন্ডেশন’র প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডা: মুহাম্মদ শখাওয়াত হোসাইন হিরু, নাগরিক ঐক্য চট্টগ্রাম বিভাগ’র প্রধান সমন্বয়কারী নুরুল আবচার মজুমদার স্বপন, দৈনিক ভোরের ডাকের ব্যুরোচীফ কিরন শর্মা, দৈনিক দিনকালের ব্যুরোচীফ হাসান মুকুল, চট্টগ্রাম এডিটরস ক্লাবের সহ সভাপতি এম আলী হোসেন, অধ্যক্ষ মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক খোরশেদ আলম, এনডিএম কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জনসংযোগ এবং সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মোহাম্মদ এমরান চৌধুরী, মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক হাজী নরুল হক, এডভোকেট আবদুল আজিজ, এলডিপি নেতা নুরুল আজগর চৌধুরী, স্পেশাল মনিটরিং মিশন, ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন, চেকপ্রজাতন্ত্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন’র পিচ এম্বাসেডর ও ন্যাশনাল কর্ডিনেটর লায়ন মোহাম্মদ ইলিয়াছ সিরাজী, প্রবীণ সাংবাদিক মোহাম্মদ ছগীর আহমেদ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। তাঁরা সকলেই তাঁদের বক্তব্যে শহীদদের অবদানের কথা গভীরভাবে স্মরণ করেন এবং ভবিষ্যতের প্রজন্মের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রয়োাজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্য চট্টগ্রামের সমন্বয়ক আরিয়ান লেনিন, শফিকুল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ইসলামী চিন্তক মোহাম্মদ হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল হাসান রুমী, রাজনীতিবিদ নূর মোহাম্মদ, শিক্ষক প্রতিনিধি অপর্ণা চরণ স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যাপক আব্দুল হক, খুলশী থানা মহিলা দলের সভানেত্রী মনি আক্তার, সেলিম, সাংবাদিক খোরশেদ আলম, আবু হেনা খোকন, মো: ইসমাইল (ইমন), বজলুল হক, আমিনুল হক, এডভোকেট এহসানুল হক মিলন, হাফেজ মোহাম্মদ ফরহাদ, ইমতিয়াজ ফারুকী, ফয়জুল আজাদ চৌধূরী, আমান উল্লাহ, এম আর তৌহিদ, আশরাফ উদ্দিন, মো: আমজাদ, ছরওয়ার কামাল, আজম খান, সাইফি আনোয়ার, স¤্রাট, শহীদুল ইসলাম খোকন, সোহাগ ফরহাদ, আরাফাত রনি, প্রফেসর জিয়াউল হক, রাসেল, আলাউদ্দিন সহ আরও অনেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন এডভোকেট জুনাইদ শিল্পী

অনুষ্ঠানের শেষাংশে দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন নেজাম ইসলামী পার্টি বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রব্বানী। তিনি শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেশের মঙ্গল এবং সকলের জন্য ঐক্য ও শান্তি কামনা করেন।

এই স্মরণসভা শহীদদের অবদানকে আবারও স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাঁদের আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে সমাজে বৈষম্য দূর করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানায়। শহীদদের ত্যাগ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্রিত হয়ে কাজ করার গুরুত্বও তুলে ধরা হয়।