নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:- গত ( ৬ জুন) নড়াইল কন্ঠ অনলাইন ভার্সনে, এলজিইডি'র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মিজানুর ও তার স্ত্রীর নামে নড়াইলে দুদকের মামলা।
শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। আমার পরিবারকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ণ রুপে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তি হীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। একটি কুচক্রী মহল সাংবাদিকদের ভূল তথ্য দিয়ে এহেন সংবাদ প্রকাশ করেছে। আমি এই মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তি হীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বাস্তবে সংবাদের সাথে বাস্তবতার কোন মিল নাই। আমার বাবা কাজী মিজানুর রহমান ও আমার মা কাজী বনানী রহমান সততার সাথে তার কর্মজীবন অতিবাহিত করেছে।
তাদের অর্জিত আয়ের সাথে সম্পদের সঙ্গতিপূর্ণ আছে। এলাকায় রাজনৈতিক রেশারেশির কারনে একটি মহল আমাদের নামে দুদকে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক সেটির তদন্ত করছে। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা শীল। সঠিক তদন্তে এ ঘটনায় সত্যতা বেরিয়ে আসবে। আমার বাবা
কাজী মিজানুর রহমান বিগত ০৪/১১/১৯৮৯ খ্রিঃ তারিখে উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। কর্ম জীবনে সৎ ও আদর্শবান হওয়ায় তাকে পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে পদোন্নতি পেয়ে তিনি "তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী" ও প্রকল্প পরিচালক গুরুত্বপূর্ণ নগর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, আগারগাঁও, ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন এবং সর্বশেষ অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) খুলনা হতে পিআরএল গমন করেন।
চাকরিকালীন সময়ে নিজের বেতনের টাকায় সম্পদ ক্রয় করেছেন। যখন জমি ক্রয় করেছেন তখন জমির মূল্য ছিল ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা শতক এখন তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৫০ থেকে লাখ টাকা শতক। সম্পদ তো সেই তুলনায় কিছু বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া আমার পারিবারিক ভাবে সম্পদশালী ছিলাম। দুদকের তদন্ত শেষে সব সত্য বেরিয়ে আসবে। সংবাদ কাল্পনিক হওয়ায় আমি এই সংবাদের নিন্দা জানাচ্ছি।
(কাজী মুশফিকুর রহমান)
(সহ- সভাপতি)
বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ
নড়াইল জেলা শাখা।
চেয়ারম্যানঃ-আব্দুর রহিম খান,
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো : মাসুদ রানা
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ঢাকার বার্তা ২৪