ঢাকা ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল বাগেরহাটে ঐতিহ্যকে মেলে ধরে রাখতে পিঠা উৎসব মধুপুরে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পিতাপুত্রের মৃত্যু মোরেলগঞ্জে জালনোট প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত মধুপুরে বিয়ের ৭ মাস পর গৃহ বধূর রহস্য জনক মৃত্যু নড়াইলের গোবরায় মৎস্য খামারে বিষ প্রয়োগ ৬ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিসাধন দুই বছর যাবত মায়ানমার কারাগারে বন্দী লামার ছেলে আবুল মোছা ইসলামপুরে মোটর সাইকেল সংঘর্ষে এক কিশোরের মৃত্যু আহত ২ সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর উত্তরার লাভলীন রেস্টুরেন্টের আগুন নিয়ন্ত্রণে এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ

বিশ্ব ইজতেমার গাসিকের দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুদক

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০১:৫০:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৩
  • ৩৪৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২০১৯ ও ২০২০ সালে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) বিশ্ব ইজতেমায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণকক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সিটি মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মো: আসাদুর রহমান কিরণ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।
এ সময় তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, এ বছর পাঁচ কোটি টাকার মধ্যেই ইজতেমার দুই পর্বের আয়োজন সম্পন্ন হবে। অথচ ২০২০ সালে দ্বিগুণ খরচ দেখানো হয়েছিল। ২০১৯ সালে ইজতেমায় যারা কাজ করেছিলেন, তারা এখনো বিল পায়নি। ওই বছর ইজতেমা অনুষ্ঠানের পর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে এসব বিল উঠিয়ে নেয়া হয়েছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে ভারপ্রাপ্ত মেয়র আরো জানান, ইজতেমায় জরুরি পরিচ্ছন্নতাসেবা প্রদানের জন্য সিটি করপোরেশনের সার্বক্ষনিক গার্বেজ ট্রাকসহ প্রায় ৬০০ পরিচ্ছন্নকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দানের দক্ষিণ পাশে তুরাগ নদীর তীরে বর্জ্য ফেরার জন্য অস্থায়ী ডাম্পিং পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দানের ভেতর ও বাইরে মশক নিধনের জন্য ১০০টি স্প্রে মেশিন ও ৬০টি ফগার মেশিন প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইজতেমার ড্রেন, টয়লেট জীবাণুমুক্ত করার জন্য ৭০০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার কেনা হয়ছে এবং চাহিদা মতো ময়দানে সরবরাহ করা হচ্ছে। ময়দানের উত্তর পাশে কামারপাড়া রাস্তায় পাইপ ড্রেন পরিষ্কার করে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। ইজতেমা শুরুর আগেই মুসল্লিদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সম্পূর্ণ মাঠ পরিষ্কার করা হয়েছে। যা এখনো চলমান আছে এবং দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমার জন্য আবার সম্পূর্ণ মাঠ পরিষ্কার করা হবে। দ্বিতীয় ধাপ শেষে ময়দান চূড়ান্ত পরিষ্কার করা হবে। ইজতেমা ময়দানে ২৫ ওয়াটের চার হাজার, ১৮ ওয়াটের পাঁচ হাজার এলইডি বাতি ও ৫০ হাজার মিটার এক দশমিক পাঁচ আরএম তার এবং ময়দান সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় ৪০০টি এলইডি সড়ক বাতি স্থাপন করা হয়েছে। ইজতেমা সংলগ্ন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে ২৬০টি এলইডি ফ্লাডলাইট স্থাপন করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দান সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে এক হাজার ১০০ সড়ক বাতি মেরামত, পুনঃস্থাপনসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হয়েছে। ইজতেমায় মুসল্লিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অস্থায়ী আবাসন ও সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার কনট্রোলরুম সমূহ ও বিভিন্ন সংস্থার ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পে বৈদ্যুতিক বাতিসহ প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক মালামাল সরবরাহ ও স্থাপন করা হয়েছে। অশ্লীল পোস্টার, ব্যানার অপসারণ, যানজট নিরসনে অবৈধ পার্কিং প্রতিরোধ ও বিশুদ্ধ খাবার নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত মেয়র আরো জানান, সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ইজতেমার মুরব্বিদের চাহিদা মোতাবেক পানির পাইপ সংস্কারসহ প্রয়োজনীয় কাজ চলমান রয়েছে এবং ইজতেমায় মেহমানদের জন্য এক লাখ বোতল পানি সরবরাহ করা হয়েছে। ইজতেমা মাঠে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের চাহিদা মোতাবেক সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যাবতীয় ইকুইপমেন্ট সাপোর্টের জন্য বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বর্জ্য অপসারণের জন্য ১০টি ড্রাম ট্রাক, দু’টি পে-লোডার ও দু’টি ব্যাকহো-লোডার ভাড়ায় নিয়োজিত করা হয়েছে। সার্বক্ষনিক পানি ফোটানোর জন্য তিনটি ওয়াটার ভাউজার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইজতেমার পাশে অবৈধ ব্যানার, ফেস্টুন উচ্ছেদ করা হয়েছে। মুসল্লিদের বসার জন্য মাঠের উচু-নিচু জায়গা রোলার দিয়ে রোলিং করে মাঠসহ নদীর তীর ও স্কুলমাঠ ব্যবহার উপযোগী করা হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমায় সাড়ে ৩১ হাজার চট সরবরাহ করা হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে মুরব্বিদের চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন স্থানে বালি ও মাটি ভরাট, আরসিসি স্লাব, এইচবিবি রাস্তা ও র‌্যাম্পের কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। পুলিশের ব্যবহারের জন্য ৩০০ অস্থায়ী টয়লেট নির্মাণ ও প্রদর্শনীর জন্য সচেতনতামূলক স্লোগান সম্বলিত অস্থায়ী ডিজিটাল ব্যানার স্থাপন করা হয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ব্যবহারের জন্য ইজতেমা ময়দানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ৩০টি অস্থায়ী ওয়াচটাওয়ার নির্মাণ ও সংস্কার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সিটি করপোরেশন, র‌্যাব, পুলিশ, সিভিল সার্জন, আনসার ভিডিপি ও ফায়ার সার্ভিসের জন্য অস্থায়ী আলাদা কনট্রোলরুম, অস্থায়ী স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, সাংবাদিকদের জন্য অস্থায়ী মিডিয়া সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। ইজতেমার বিভিন্ন প্রবেশপথে আগত মুসল্লিদের শুভেচ্ছা জানিয়ে অস্থায়ী তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। ইজতেমা অনুষ্ঠানের আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ইজতেমার প্রস্তুতি পর্যালোচনা সভার অস্থায়ী প্যান্ডেল নির্মাণ করা হয়েছিল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লামা ফাঁসিয়াখালীর শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসাস্থল হায়দারনাশী গ্রামার স্কুল

বিশ্ব ইজতেমার গাসিকের দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুদক

আপডেট সময় : ০১:৫০:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২০১৯ ও ২০২০ সালে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (গাসিক) আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) বিশ্ব ইজতেমায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণকক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সিটি মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মো: আসাদুর রহমান কিরণ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।
এ সময় তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, এ বছর পাঁচ কোটি টাকার মধ্যেই ইজতেমার দুই পর্বের আয়োজন সম্পন্ন হবে। অথচ ২০২০ সালে দ্বিগুণ খরচ দেখানো হয়েছিল। ২০১৯ সালে ইজতেমায় যারা কাজ করেছিলেন, তারা এখনো বিল পায়নি। ওই বছর ইজতেমা অনুষ্ঠানের পর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে এসব বিল উঠিয়ে নেয়া হয়েছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে ভারপ্রাপ্ত মেয়র আরো জানান, ইজতেমায় জরুরি পরিচ্ছন্নতাসেবা প্রদানের জন্য সিটি করপোরেশনের সার্বক্ষনিক গার্বেজ ট্রাকসহ প্রায় ৬০০ পরিচ্ছন্নকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দানের দক্ষিণ পাশে তুরাগ নদীর তীরে বর্জ্য ফেরার জন্য অস্থায়ী ডাম্পিং পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দানের ভেতর ও বাইরে মশক নিধনের জন্য ১০০টি স্প্রে মেশিন ও ৬০টি ফগার মেশিন প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইজতেমার ড্রেন, টয়লেট জীবাণুমুক্ত করার জন্য ৭০০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার কেনা হয়ছে এবং চাহিদা মতো ময়দানে সরবরাহ করা হচ্ছে। ময়দানের উত্তর পাশে কামারপাড়া রাস্তায় পাইপ ড্রেন পরিষ্কার করে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। ইজতেমা শুরুর আগেই মুসল্লিদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সম্পূর্ণ মাঠ পরিষ্কার করা হয়েছে। যা এখনো চলমান আছে এবং দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমার জন্য আবার সম্পূর্ণ মাঠ পরিষ্কার করা হবে। দ্বিতীয় ধাপ শেষে ময়দান চূড়ান্ত পরিষ্কার করা হবে। ইজতেমা ময়দানে ২৫ ওয়াটের চার হাজার, ১৮ ওয়াটের পাঁচ হাজার এলইডি বাতি ও ৫০ হাজার মিটার এক দশমিক পাঁচ আরএম তার এবং ময়দান সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় ৪০০টি এলইডি সড়ক বাতি স্থাপন করা হয়েছে। ইজতেমা সংলগ্ন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে ২৬০টি এলইডি ফ্লাডলাইট স্থাপন করা হয়েছে। ইজতেমা ময়দান সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে এক হাজার ১০০ সড়ক বাতি মেরামত, পুনঃস্থাপনসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হয়েছে। ইজতেমায় মুসল্লিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অস্থায়ী আবাসন ও সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার কনট্রোলরুম সমূহ ও বিভিন্ন সংস্থার ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পে বৈদ্যুতিক বাতিসহ প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক মালামাল সরবরাহ ও স্থাপন করা হয়েছে। অশ্লীল পোস্টার, ব্যানার অপসারণ, যানজট নিরসনে অবৈধ পার্কিং প্রতিরোধ ও বিশুদ্ধ খাবার নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত মেয়র আরো জানান, সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ইজতেমার মুরব্বিদের চাহিদা মোতাবেক পানির পাইপ সংস্কারসহ প্রয়োজনীয় কাজ চলমান রয়েছে এবং ইজতেমায় মেহমানদের জন্য এক লাখ বোতল পানি সরবরাহ করা হয়েছে। ইজতেমা মাঠে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের চাহিদা মোতাবেক সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যাবতীয় ইকুইপমেন্ট সাপোর্টের জন্য বিভিন্ন যান ও যন্ত্রপাতি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বর্জ্য অপসারণের জন্য ১০টি ড্রাম ট্রাক, দু’টি পে-লোডার ও দু’টি ব্যাকহো-লোডার ভাড়ায় নিয়োজিত করা হয়েছে। সার্বক্ষনিক পানি ফোটানোর জন্য তিনটি ওয়াটার ভাউজার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ইজতেমার পাশে অবৈধ ব্যানার, ফেস্টুন উচ্ছেদ করা হয়েছে। মুসল্লিদের বসার জন্য মাঠের উচু-নিচু জায়গা রোলার দিয়ে রোলিং করে মাঠসহ নদীর তীর ও স্কুলমাঠ ব্যবহার উপযোগী করা হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমায় সাড়ে ৩১ হাজার চট সরবরাহ করা হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে মুরব্বিদের চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন স্থানে বালি ও মাটি ভরাট, আরসিসি স্লাব, এইচবিবি রাস্তা ও র‌্যাম্পের কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। পুলিশের ব্যবহারের জন্য ৩০০ অস্থায়ী টয়লেট নির্মাণ ও প্রদর্শনীর জন্য সচেতনতামূলক স্লোগান সম্বলিত অস্থায়ী ডিজিটাল ব্যানার স্থাপন করা হয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ব্যবহারের জন্য ইজতেমা ময়দানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ৩০টি অস্থায়ী ওয়াচটাওয়ার নির্মাণ ও সংস্কার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সিটি করপোরেশন, র‌্যাব, পুলিশ, সিভিল সার্জন, আনসার ভিডিপি ও ফায়ার সার্ভিসের জন্য অস্থায়ী আলাদা কনট্রোলরুম, অস্থায়ী স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, সাংবাদিকদের জন্য অস্থায়ী মিডিয়া সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। ইজতেমার বিভিন্ন প্রবেশপথে আগত মুসল্লিদের শুভেচ্ছা জানিয়ে অস্থায়ী তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। ইজতেমা অনুষ্ঠানের আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ইজতেমার প্রস্তুতি পর্যালোচনা সভার অস্থায়ী প্যান্ডেল নির্মাণ করা হয়েছিল।