নজরুল ইসলাম আলীমঃ-বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৪ নং নিয়ামতি ইউনিয়নের বাংলাবাজার নামক স্থানের মোঃ লিটন হাওলাদারের পুত্র মো সজল হাওলাদার এর নামে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।অভিযোগের সূত্রে জানা যায় যে,মোঃ লিটন হাওলাদারের পুত্র মোঃ সজল হাওলাদার বিগত ২/৩ বছর পূর্বে ভাগ্যের অন্বেষণের জন্য প্রতিবেশী ভারতের কোলকাতায় পাড়ি জামায় এবং সেখানে গিয়ে কনস্ট্রাকশনের কাজ করে তার সকল উপার্জিত টাকা আনুমানিক ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বাবুগঞ্জ উপজেলার লাকুটিয়া গ্রামের মোঃ বশির ফকিরের স্ত্রী তার সম্পর্কে ফুফু মোসাঃ শিলা বেগমের নিকট বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্নভাবে পাঠায় এবং যাহা পাঠানোর ডকুমেন্ট সংরক্ষিত আছে। ভুক্তভোগী সজল হাওলাদার বাংলাদেশে আসার পর উক্ত টাকা ফেরত চাইলে তিনি বিভিন্ন সাল ছাত্র ছাত্রীর এবং প্রতারণার আশ্রয় নেন বলে জানান। তিনি অভিযোগ করে আরো জানান,তার পাওনকৃত টাকা ফেরত চাওয়ার কারণে উক্ত শিলা বেগম সজল হাওলাদারের নামে ফেক ফেসবুক আইডি খুলে তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁষানোর জন্য উক্ত শিলা বেগমের কিছু অশালীন ছবি নিজেই পোস্ট করে বিজ্ঞ সাইবার ট্রাইবুনাল আদালতে তাকে প্রধান আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন।যাহার মামলা নং-৮৩০/২৪।বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে গ্রহণ করে বাকেরগঞ্জ থানাকে তদন্তের জন্য আদেশ দিলে বাকেরগঞ্জ থানার এস.আই সবিতা গত ০১ নভেম্বর দুপুর ০১:০০ ঘটিকার সময় আসামী সজল হাওলাদারকে পাদ্রীশিবপুর নিউমার্কেট জনতা ব্যাংকের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করে বাকেরগঞ্জ থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় এবং সজল হাওলাদার ও তার পিতার একটি টেকনো মোবাইল ও একটি স্যামসাং মোবাইল জব্দ করেন বলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান।অপরদিকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে শীলা বেগমের ব্যবহৃত ০১৩১০৯৭৫৬১৩৯ মোবাইল নাম্বারে জানান,তাহার আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা,বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন। তিনি অভিযোগ করে আরও জানান,সজল হাওলাদার তার নামে ফেসবুক আইডি খুলে অশালীন ছবি পোস্ট করার কারণে তিনি বিজ্ঞ সাইপের নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন।
সংবাদ শিরোনাম ::
জনপ্রিয় সংবাদ