জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী চন্দনাইশ প্রতিনিধি
এলডিপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, মাঝে মাঝে এধরনের আমোদপ্রমোদের ব্যবস্থা করবেন। ছেলে-মেয়েদের সুন্দর ভবিষ্যৎ রচনা করার জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। সবাই মিলে কাজ করেন, শান্তিশৃংখলা বজায় রাখবেন। আগামীতে চন্দনাইশবাসীকে এক জায়গায় আনার জন্য এ ধরনের আয়োজন করবেন। দেশের মানুষকে এটাই বলবো নমরুদের জমানা শেষ, নমরুদ নাই, ফেরাউন নাই, যারা টাকা লুন্ঠন করেছে, ব্যাংক ডাকাতি করেছে এবং আইনশৃংখলা নষ্ট করেছে, খুন, গুমের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে, তারা এখন নাই এবং তাদের আসার কোন সুযোগও নাই। এই সরকার যাওয়ার পরও আগামী সরকার যারা হবে, তাদের মাধ্যমে এই দুর্নীতিবাজদের বিচার হবে, তাদের ফাঁসিতে ঝুলানো হবে। কোন ছাড়াছাড়ি হবেনা। ১৫ বছর নয়, ১৯৭১ সালের পর থেকে তারা যতবার ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের সম্পত্তি লুন্ঠন করেছে। ১৯৭১ সালের পর এখানে কোন রাজনৈতিক দল ছিলনা। একমাত্র রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ছিল। হিন্দুদের জায়গা জমি দখল, দোকানপাঠ লুন্ঠন করেছে আওয়ামী লীগের লোকেরা।
১১ অক্টোবর বিকালে চন্দনাইশ স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচ স্থানীয় কাসেম মাহাবুব উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।
পটিয়া মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, চন্দনাইশ স্পোর্টিং ক্লাবের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। খেলায় ১-১ গোলে ড্র হওয়ায় দুই দলকেই যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। চন্দনাইশ স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন এলডিপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
চন্দনাইশ স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম চৌধুরীর সঞ্চালনায় উদ্বোধক ছিলেন আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান, বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু, বিশেষ অতিথি ছিলেন সিআইপি এম হেলাল উদ্দীন, এলডিপির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক, এলডিপি নেতা যথাক্রমে আকতার আলম, আইনুল কবির, মহিউদ্দীন, আবু ছৈয়দ প্রমুখ।