কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর থানা অবস্থিত ধামঘর ইউনিয়ন ৭ নং ওয়ার্ডের সিদ্ধেশ্বরী নোয়াখোলা মুগসাইরগ্রাম নিয়ে একটি ওয়ার্ড গঠিত।এখানে বিগত দিনে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৮ হাজারের উপরে ।মুগসাইর গ্রাম থেকে সিদ্ধেশ্বরীভোটকেন্দ্রের দূরত্ব দীর্ঘ ৫ কিলোমিটার হওয়ায় বিগত দিনে মুগসাইর গ্রামের অসংখ্য মহিলা এবং বয়স্ক ভোটার ভোট কেন্দ্রটিরদূরত্ব হওয়ার কারণে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।
যাতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশনার ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছিল বলে মুগসাইর গ্রামের সকলের পরিচিত মুখ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওবাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্চাসেবকলীগের কুমিল্লা উত্তর জেলার মানবাধিকার বিষয় সম্পাদক খাইরুল ইসলাম মিনহাজ এককপ্রচেষ্টায় ও আবেদনের পরি–প্রক্ষিতে বর্তমান মুরাদনগর উপজেলার মাননীয় এমপি মহোদয় ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এবং কুমিল্লার সাবেক উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম সরকার এবং সাবেক উপজেলাচেয়ারম্যান মোঃ কায়েম খসরুর সুপারিশ কমে এই কেন্দ্রটি মুগসাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাব–সেন্টার হিসেবে স্থাপিতহয় ।
২০১২ সালে সাব–সেন্টার স্থাপিত হওয়ার হওয়ার পর থেকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভোট কেন্দ্রে আনন্দগ্রহ মুহূর্ত ভোট প্রদান করেন থাকেন।সাম্প্রতিক সময়ে কিছু দুষ্কৃতিকারী সিদ্ধেশ্বরী নিজেদের স্বার্থ্য হাসিল করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ।
উক্ত গ্রামের যারা অতীতের ইউপি সদস্য নির্বাচন করেছিল বলে তিনটি গ্রাম নিয়ে একটি ইউপি সদস্য প্রতিনিধিত্ব হয় তারাভোটের নির্বাচন নিয়ে বিপাকে পড়ে যান।
সেই দুষ্কৃতিকারী লোকজন মিলে এই মুগসাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রটি পুনরায় সিদ্ধেশ্বরী গ্রামে নেওয়ার জন্যমরিয়া হয়ে উঠেছেন।এতে করে মুগসাইর গ্রামের গৌন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আওয়ামীলীগ পরিবার লোকজন খুব দুঃখ প্রকাশ করেনএবং গ্রামবাসী এ নিয়ে মানববন্ধন করেন যাতে করে বর্তমান মুগসাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান কেন্দ্রটি বহালরাখার জন্য সরকারের প্রতি আকুল আবেদন করেছেন স্থানীয়রা।